ব্ল্যাক ফ্রাইডে বা ক্রিসমাস অফারের মুল কারন হলঃ
- তখন মানুষের হাতে টাকা বা বোনাস থাকে
- মানুষ খরচ করার মুডে থাকে (উঠতি বয়সী ছেলেমেয়েরাও)
- মানুষ আপনজনদের জন্য কেনার মুডে থাকে
আর আমাদের দেশে, এটা কেবলি ঈদুল ফিতরের সময় হয়। তখন ঢাকার যেকোনো মধ্যবিত্ত খোকা/খুকীর হাতেও ২০০০ টাকার বেশি থাকে। এখন তো বিকাশেই ঈদি নেওয়া হয়। আমাদের দেশে এটাই একমাত্র টাইম যখন উপরের তিনটা শর্ত মিলে যায়।
তাই, জুম্মাতুল বিদার বা রমজানের শেষ শুক্রবারের মতো একটা পবিত্র দিনকে আমরা ব্ল্যাক ফ্রাইডের মতো পালন করতে পারি। আবার সরকার পহেলা বৈশাখে বোনাস দেবার কথা বলছে। তখনও একটা ডিস্কাউন্ট দেওয়া যেতে পারে। মুল কারন হল, মানুষের খরচের আগ্রহকে ঠিক সময়ে বাড়িয়ে তোলা।
কিন্তু, বাংলাদেশে যারা ব্ল্যাক ফ্রাইডে করছে, আমার মনে হয় না তাদের মাথায় এই ঘিলুটুকু আছে। অন্য দেশে কাজ করে, কারন অদের কালচার ওরকম। কিন্তু, আমাদের দেশে এটা কাজ করবে না। যেটুকু করছে, সেটা সবসময় করবে ব্যপকহারে দাম কমালে। কিন্তু আপামর জনগনের অনশগ্রহন দেখার সুযোগ ওদের হবে না।
২৫ নভেম্বর ২০১৬ এবার ব্ল্যাক ফ্রাইডে হচ্ছে। খেয়াল করেন, মাস শেষ হতে আর প্রায় এক সপ্তাহের মতো বাকি। কয়জনের পকেটে টাকা আছে কেনার মতো? আর এখন কিসের উৎসব যে গিফট করবে? মাসের শেষে কেউ গিফট করার মুডে থাকে না। তাই, যেসব মার্কেটাররা ব্ল্যাক ফ্রাইডে পালন করছে, তারা আমাদের সংস্কৃতিকে হেয় করা ছাড়া কিছুই করছে না। শুধুমাত্র "র" কে "ড়" বলা কিছু লোকদের খুশি করার জন্য এই হাস্যকর আয়োজন। যাদের মাসের শেষ, কোন আর্থিক কষ্টের ব্যাপার নয়।
ব্ল্যাক ফ্রাইডে পালন করা একটা নামি ই-কমার্স সাইটের একজনের সাথে বিতর্ক হচ্ছিলো এই মাথা মোটা বুদ্ধি নিয়ে। কিন্তু, ও জানালো যে, রমজান মাস হওয়ায়, তখন সেলসে লোক পাওয়া যায় না। কিন্তু, আমার কাছে এটা কোন গ্রহনযোগ্য উত্তর মনে হয় নাই। কারন ঈদের আগে, অনেকেই এক্সট্রা ইনকামের জন্য এক্সট্রা কাজ করতে ইচ্ছুক আছে।
* Asif Anwar Pathik
- তখন মানুষের হাতে টাকা বা বোনাস থাকে
- মানুষ খরচ করার মুডে থাকে (উঠতি বয়সী ছেলেমেয়েরাও)
- মানুষ আপনজনদের জন্য কেনার মুডে থাকে
আর আমাদের দেশে, এটা কেবলি ঈদুল ফিতরের সময় হয়। তখন ঢাকার যেকোনো মধ্যবিত্ত খোকা/খুকীর হাতেও ২০০০ টাকার বেশি থাকে। এখন তো বিকাশেই ঈদি নেওয়া হয়। আমাদের দেশে এটাই একমাত্র টাইম যখন উপরের তিনটা শর্ত মিলে যায়।
তাই, জুম্মাতুল বিদার বা রমজানের শেষ শুক্রবারের মতো একটা পবিত্র দিনকে আমরা ব্ল্যাক ফ্রাইডের মতো পালন করতে পারি। আবার সরকার পহেলা বৈশাখে বোনাস দেবার কথা বলছে। তখনও একটা ডিস্কাউন্ট দেওয়া যেতে পারে। মুল কারন হল, মানুষের খরচের আগ্রহকে ঠিক সময়ে বাড়িয়ে তোলা।
কিন্তু, বাংলাদেশে যারা ব্ল্যাক ফ্রাইডে করছে, আমার মনে হয় না তাদের মাথায় এই ঘিলুটুকু আছে। অন্য দেশে কাজ করে, কারন অদের কালচার ওরকম। কিন্তু, আমাদের দেশে এটা কাজ করবে না। যেটুকু করছে, সেটা সবসময় করবে ব্যপকহারে দাম কমালে। কিন্তু আপামর জনগনের অনশগ্রহন দেখার সুযোগ ওদের হবে না।
২৫ নভেম্বর ২০১৬ এবার ব্ল্যাক ফ্রাইডে হচ্ছে। খেয়াল করেন, মাস শেষ হতে আর প্রায় এক সপ্তাহের মতো বাকি। কয়জনের পকেটে টাকা আছে কেনার মতো? আর এখন কিসের উৎসব যে গিফট করবে? মাসের শেষে কেউ গিফট করার মুডে থাকে না। তাই, যেসব মার্কেটাররা ব্ল্যাক ফ্রাইডে পালন করছে, তারা আমাদের সংস্কৃতিকে হেয় করা ছাড়া কিছুই করছে না। শুধুমাত্র "র" কে "ড়" বলা কিছু লোকদের খুশি করার জন্য এই হাস্যকর আয়োজন। যাদের মাসের শেষ, কোন আর্থিক কষ্টের ব্যাপার নয়।
ব্ল্যাক ফ্রাইডে পালন করা একটা নামি ই-কমার্স সাইটের একজনের সাথে বিতর্ক হচ্ছিলো এই মাথা মোটা বুদ্ধি নিয়ে। কিন্তু, ও জানালো যে, রমজান মাস হওয়ায়, তখন সেলসে লোক পাওয়া যায় না। কিন্তু, আমার কাছে এটা কোন গ্রহনযোগ্য উত্তর মনে হয় নাই। কারন ঈদের আগে, অনেকেই এক্সট্রা ইনকামের জন্য এক্সট্রা কাজ করতে ইচ্ছুক আছে।
* Asif Anwar Pathik